আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৪

১০ই জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি
আজকের সেহরির শেষ সময় ৫:০৯ পূর্বাহ্ণ
আজকের ইফতারের সময় ৫:১৫ অপরাহ্ণ
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:১০ পূর্বাহ্ণ
  • ১১:৫৫ পূর্বাহ্ণ
  • ৩:৩৬ অপরাহ্ণ
  • ৫:১৫ অপরাহ্ণ
  • ৬:৩৪ অপরাহ্ণ
  • ৬:৩০ পূর্বাহ্ণ

সেহরির দোয়া বা নিয়ত কি? | সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 2024

সাওম আদায়ের জন্য সেহরি ও ইফতার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেহরি করা সুন্নাত । সেহরি করার পর রোজা রাখার জন্য নিয়ত করতে হয়। আপনি চাইলে এই নিয়ত মুখস্ত করতে পারেন আবার দেখে দেখে বলতে পারেন। আবার মনে মনে নিয়ত করতে পারেন আবার মুখে উচ্চারণ করে নিয়ত করতে পারেন ।কিন্তু মুখে রোজার নিয়ত উচ্চারণ করা তেমন কোন জরুরী বিষয় নয়। আপনাদের সুবিধার্থে সেহরির দোয়া বা নিয়ত বাংলা উচ্চারণসহ নিচে দেওয়া হল।

সেহরির দোয়া বা নিয়তঃ

আরবিঃ نَوَيْتُ اَنْ اُصُوْمَ غَدًا مِّنْ شَهْرِ رَمْضَانَ الْمُبَارَكِ فَرْضَا لَكَ يَا اللهُ فَتَقَبَّل مِنِّى اِنَّكَ اَنْتَ السَّمِيْعُ الْعَلِيْم

উচ্চারণঃ “নাওয়াইতু আন আছুমা গাদাম মিন শাহরি রমাজানাল মোবারকি ফারদাল্লাকা , ইয়া আল্লাহ ফাতাকাব্বাল মিন্নি ইন্নাকা আনতাস সামিউল আলিম“

অর্থঃ হে আল্লাহ! আমি আগামীকাল তোমার পক্ষ থেকে পবিত্র রমজানে নির্ধারিত ফরজ রোজা রাখার নিয়ত করলাম ।অতএব, তুমি আমার পক্ষ থেকে(আমার রোজা তথা পানাহার থেকে বিরত থাকাকে) কবুল করো, নিশ্চয়ই তুমি সর্বশ্রোতা ও সর্ব জ্ঞানী।

ইফতারের দোয়া সমূহ | আজকের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 2024


এই পোস্টে আমরা শেয়ার করেছি সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি 2024। এছাড়াও এখন আমরা শেয়ার করব ইফতারের দোয়া সমূহ ঃ

ইফতারের করার সময় যে দোয়া পড়ে ইফতার করবেন ঃ

আরবিঃ بِسْمِ اللهِ – اَللَّهُمَّ لَكَ صُمْتُ وَ عَلَى رِزْقِكَ اَفْطَرْتُ

উচ্চারণঃ ‘ বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু, ওয়া আ’লা রিযক্কিকা আফত্বারতু ‘।

অর্থঃ ‘ আল্লাহর নামে (শুরু করেছি) ; হে আল্লাহ! আমি তোমারই সন্তুষ্টির জন্য রোজা রেখেছি এবং তোমার ওই দেয়া রিজিকের মাধ্যমে ইফতার করছি ‘।

ইফতারের পর শুকরিয়া আদায়ের দোয়াঃ রাসুলুল্লাহ সাঃ যখন ইফতার করতেন তখন এই দোয়া বলতেন-

আরবিঃ ذَهَبَ الظَّمَاءُ وَابْتَلَتِ الْعُرُوْقُ وَ ثَبَتَ الْأَجْرُ اِنْ شَاءَ اللهُ

উচ্চারণঃ ‘ জাহাবাজ যামাউ ; ওয়াবতালাতিল উ’রুকু ; ওয়া ছাবাতাল আঝরূ ইনশাআল্লাহ। ‘

অর্থঃ ইফতারের মাধ্যমে পিপাশা দূর হলো, শিরা-উপশিরা সিক্ত হলো এবং যদি আল্লাহ চান সওয়াব ও স্থির হলো।